১) প্রশিক্ষণের কৌশল প্রয়োগ করে পদ্ধতি মাফিক পাঠদান।
২) লেসন ষ্টাডির আলোকে পাঠদান জোরদার করা।
৩) নিয়মিত এস আর এম পড়ানো জোরদার করা ।
৪) শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতায় এবং বিজ্ঞানমনস্কতায় উদ্বুদ্ধ করা ।
৫) শিক্ষক ডেপুটেশন আধুনিকরণ।
৬) শিক্ষক/শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ড তৈরী ও ব্যবহার করানো।
৭) সকল শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আনয়ন ও যোগ্যতা অর্জন করানো।
৮) শিক্ষক ডাটাবেইজ আধুনিকীকরণ।
৯) শিক্ষাকে শিশুর কাছে আনন্দঘন করা।
১০) নির্ধারিত বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক এর ৪+ শিক্ষার্থীদের আনন্দঘন পরিবেশে পাঠদান করা এবং তাদের উপযোগী করে শ্রেণি কক্ষগুলো সজ্জিতকরনে নিশ্চিত করা। প্রাক-প্রাথমিক (৪+) শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের আলোকে শ্রেণি পাঠদান নিশ্চিত করা।
১১) প্রথম শ্রেণির ধারাবাহিক মূল্যায়নের রেকর্ডপত্রগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা প্রদান।১২) প্রাক-প্রাথমিক (৫+) শিক্ষার্থীদের আনন্দঘন পরিবেশে শ্রেণি পাঠদান নিশ্চিত করা এবং তাদের উপযোগী করে শ্রেণিগুলো সজ্জিতকরণ করা।
১৩) প্রতি ইউনিয়নে মডেল স্কুলের আঙ্গিকে একটি মডেল স্কুল তৈরী করা।
১৪) কোভিড-১৯ পরিস্থিতে গুগল মিটের মাধ্যমে পাঠদান চলমান রাখা ।
১৫) নেপ প্রেরিত পরিকল্পিত বাড়ীর কাজ প্রদান , মূল্যায়ন ও গ্রেডিং প্রদান।
১৬) মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শিক্ষার্থী , অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস